যে পাঁচটি স্কিল আপনাকে দক্ষ করে তুলবে যা 22 বছরের আগেই আপনার শেখা উচিত :

  যে পাঁচটি স্কিল আপনাকে দক্ষ করে তুলবে যা  22 বছরের আগেই আপনার শেখা উচিত :







৫টি  ফ্রিল্যান্সিং স্কিল ২০২১?

 ১.গ্রাফিক্স ডিজাইন

 ২.ওয়েব ডিজাইন

 ৩.আর্টিকেল রাইটার

৪.সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটার

 ৫.ডিজিটাল মার্কেটার

১.গ্রাফিক্স ডিজাইন:

গ্রাফিক্স ডিজাইন বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় একটা ফ্রিল্যান্সিং স্কিল। গ্রাফিক্স ডিজাইন এর চাহিদা অনেক ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে। বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ ক্ষেত্রে সবার আগে গ্রাফিক্স ডিজাইন থাকে।

ফ্রিল্যান্সিং স্কিল

গ্রাফিক্স ডিজাইনার হতে হলে আপনাকে ৬-৮ মাস সময় দিয়ে লাগাতার প্র্যাক্টিস করে যেতে হবে । একজন ভালো গ্রাফিক্স ডিজাইনারের বৈশিষ্ট্য হলো সে অন্যর ডিজাইন কপি করে নিজের স্কিলকে মজবুত করে। ঘরে বসে গ্রাফিক্স ডিজাইন  এই পোস্টগুলো দেখতে পারেন।

গ্রাফিক্স ডিজাইন সম্পর্কে আর বিস্তারিত ভাবে জানতে পারবেন। একজন ভালো মানের গ্রাফিক্স ডিজাইনার এর আয় অনেক বেশি হয়ে থাকে। গ্রাফিক্স ডিজাইন হতে হলে আপনার প্রয়োজন ইউনিক ডিজাইন আইডিয়া। আপনার যদি ইউনিক আইডিয়া না থাকে তাহলে সেটা প্র্যাক্টিস এর মাধ্যমে আনতে পারবেন যত বেশি অন্যর ডিজাইন কপি করবেন তত আইডিয়া মাথায় তৈরি হবে ।

এই কোর্স গুলো দেখে গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে পারেন। গ্রাফিক্স ডিজাইন কে ক্যারিয়ার হিসাবে নিতে চাইলে সবচেয়ে ভালো হয়, আপনার যদি গ্রাফিক্স ডিজাইন ভালো লাগে তাহলে পেশা হিসাবে নিতে পারেন। কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্টে করে জানাতে পারেন।

২.ওয়েব ডিজাইন

ওয়েব ডিজাইন যদি আপনার প্রোগ্রামিং ভালো লাগে তাহলে ওয়েব ডিজাইন শিখতে পারেন। অনেক চাহিদা আছে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটিং। ২ বছর সময় দিয়ে একজন ভালো মানের ওয়েব ডেভলপার হওয়া যায়।

শুধু ওয়েবসাইট তৈরি করে আয় না আরো অনেক ভাবে একজন ওয়েব ডেভলপার আয় করে থাকে থিম তৈরি করে, প্লাগিন তৈরি করে এগুলো থেকে প্যাসিভ আয় করে থাকে একজন ডেভলপার। এই ওয়েবসাইট যে থিম আছে সেটাও একজন ডেভলপার তৈরি করেছে, এই ওয়েবসাইট অনেক গুলো প্লাগিন আছে সবই একজন ডেভলপার তৈরি করা।

একজন ওয়েব ডেভেলপারের এই দক্ষতা বা জ্ঞান থাকা জরুরি?

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ল্যাঙ্গুয়েজ: HTML, CSS, JavaScript, PHP

প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ: C++, C#, Java, Pythonডেটাবেইজ: MySQL, MongoDB

অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামিং ইন্টারফেস (API)গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেস (GUI) ডিজাইন সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে

গিটহাব (GitHub) সম্পর্কে খুঁটিনাটি জানতে হবে।

৩.আর্টিকেল রাইটার

অনলাইন দুনিয়ায় আর্টিকেল রাইটারের চাহিদা অনেক পরিমানে। নিজের জন্য আর্টিকেল লেখে ও আয় করতে পারবেন। একজন ভালো লেখকের দাম অনেক। ক্লায়েন্ট এর জন্য কাজ করতে পারেন নিজে ব্লগিং শুরু করতে পারেন। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করতে পারেন যদি ভালো লেখক/লেখিকা হয়ে থাকেন। এর চাহিদা দিন বা দিন বাড়তেছে।

কন্টেন্ট কাকে বলে?

ফ্রিল্যান্সিং স্কিল

কন্টেন্ট আসলে কি আপনি এই লেখা টি পড়তেছেন এটা ও একটা কন্টেন্ট।সাধারণ কথায় কন্টেন্ট রাইটিং সাধারণত ডিজিটাল বিপণনের উদ্দেশ্যে ওয়ে সাইটে কন্টেন্টের পরিকল্পনা বা লেখার প্রক্রিয়াকে কন্টেন্ট বলা হয়।

এটি একটি ব্লগ পোস্ট, ভিডিও এবং পডকাস্টের ও হতে পারে। ভিডিও কন্টেন্ট ইউটিউব যে সব ভিডিও দেখি এটা একটা ভিডিও কন্টেন্ট ইউটিউব বিভিন্ন বিষয় এর ওপর ভিডিও কন্টেন্ট পাবলিশ করে ইউটিউবরা। 

৪.সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটার

SEO এর চাহিদা যতদিন পর্যন্ত গুগল বা বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিন থাকবে ততদিন থাকবে। Seo ডিজিটাল মার্কেটিং অন্তর্ভুক্ত হওয়ার সত্বেও এটাকে আলাদা ক্যাটাগরিতে রেখেছি কারণ এর চাহিদা পরিমাণ অনেক। বিভিন্ন ওয়েবসাইট Seo করতে একজন Seo এক্সপার্ট লাগে যাতে করে গুগলের মধ্যে তার ওয়েবসাইট কে Rank করাতে পারে। শুধু ক্লায়েন্ট এর জন্য না আপনি যদি ব্লগিং শুরু করেন তাহলে নিজের কাজে ও লাগবে।

Seo শিখতে ৩-৪ মাস ভালো করে দৈনিক ৪ ঘন্টা করে সময় দিলে মোটামুটি Seo শেখা যায়। নিজেকে দক্ষ করতে নিজের স্কিল কে পালিশ করা প্রয়োজন হয় এবং অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে সব কাজ হয়ে থাকে ফ্রিল্যান্সিকে।


৫.ডিজিটাল মার্কেটার

দুনিয়ায় ডিজিটাল হচ্ছে আয়ের উৎস টা ডিজিটাল হচ্চে। বর্তমান সময়ে এটা এমন একটি স্কিল যা কিনা সব প্রতিষ্টানের প্রয়োজন আছে তাদের পণ্য বিক্রি বাড়ানোর জন্য। ডিজিটাল মার্কেটিং এটা হলো মেইন ক্যাটাগরি তার অনেক গুলো সাব ক্যাটাগরি আছে তার মধ্যে অন্যতম হলোঃ

১.সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
২. সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং
৩. কন্টেন্ট মার্কেটিং
৪. ভিডিও মার্কেটিং
৫. ওয়েব এনালাইসিস
৬. সোশ্যাল এডস
৭. ওয়েব এডস
৮. ই-কমার্স মার্কেটিং
৯. ই-মেইল মার্কেটিং
১০. Influence মার্কেটিং ইত্যাদি।

Post a Comment

0 Comments